Header Ads Widget

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স
https://rokomarishikkha.blogspot.com/

লেখক---জুবায়েদ দ্বীপ।

আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের বাংলা প্রতিশব্দ হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স  বলতে সেই প্রযুক্তিকে বোঝায় যার মাধ্যমে সাধারণত কোনো মেশিন বুদ্ধি ব্যবহার করে কাজ করে।যা অনেকটা মানুষের মতোই।
বুদ্ধি বলতে বোঝায় কোনো জ্ঞান আহরণ করা এবং তা কাজে লাগানোর বাঁ প্রয়োগ করার ক্ষমতা।সুইচ টিপলে বাতি জ্বলে ওঠে -এখানে ইন্টেলিজেন্স নেই বললেই চলে।কিন্তু আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স হলো তা , যা নিজেই নিজের বুদ্ধি তৈরি করতে পারবে এবং তা প্রয়োগও করতে পারবে।
এরকম কিছু আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স আছে,আপনার সাথে গাল-গল্প করবে।বিভিন্ন আনন্দ দিয়ে আপনার মনকে ভালো করে দেবে।যেমন-অ্যামাজনের অ্যালেক্সা,অ্যাপলের সিরি।অতি সম্প্রতি জাপানে হয়ে গেল ইন্টেলিজেন্স রোবটদের ফুটবল খেলা।সেখানে ছোট ছোট রোবটদের প্রফেশনাল ফুটবল প্লেয়ারদের মতো অ্যানালিটিক্যাল সিদ্ধান্ত পর্যন্ত নিতে দেখা গেছে।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের ইতিহাস বহু পুরোনো হলেও ১৯৪০ সাল থেকে বিজ্ঞানী মহলে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স পরিচিতি হতে থাকে.১৯৫৬ সালে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স শব্দটার উৎপত্তি হয়।চলে নানারকমের গবেষণা,দক্ষতা বাড়ানোর চেষ্টা।মেশিনকে কীভাবে মানুষের মতো চিন্তা করানো যায় তাঁর চেষ্টা আরও মাত্রাহীন গতি পায় কম্পিউটার আবিষ্কারে।Alan Turing ১৯৫০ সালে মেশিনের বুদ্ধিমত্তা বাঁ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে একটা লেখা প্রকাশ করেন।তারপর থেকে শুরু হয় ব্যাপকভাবে চর্চা।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স করতে পারবে-সুনিপণ অপারেশন,পারফেক্ট চিকিতসা,দিতে পারবে যথেষ্ট পাহাড়া।কিন্তু এরা চ্যালেঞ্জ করে বসতে পারে আমাদের অস্তিত্বকে,ছিনিয়ে নিতে পারে নিরাপত্তা।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের অনেক ভালো দিক আছে।ভালো দিকগুলো আছে দেখেই এদের উন্নতি হতে থাকবে।এদের সংখ্যা বাড়তে থাকবে প্রতিনিয়ত।এরা মানুষের অনেক কাজ সহজ করে দেবে।

ঝুকিপূর্ণ কাজ,বিরক্তিকর কাজ,আসাধ্য কাজ ইত্যাদি করে দেয়ার জন্য নির্মাণ করা হচ্ছে এআই(আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স)।কিন্তু এরা হয়তো দুনিয়া দখল করে নেবে না,তবে বুদ্ধিমান প্রজাতি হিসেবে সেকেন্ড সিটিজেন হয়ে দুনিয়ায় বাস করবে।বেকারত্ত্ব বেড়ে যাবে।অতি সাধারন কাজ যা করতে অধিক বাঁ মৌলিক বুদ্ধিমত্তার দরকার হয়না তা এআই(আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স)করবে।মানুষের জন্য থাকবে অধিক বুদ্ধিমত্তার কাজ যা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের পক্ষেও করাটা দুস্কর।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স একটা ইন্ড্রাস্ট্রি।যত বেশি ডাটা সংগ্রহ করা যাবে তত মেধা আকর্ষিত হবে।যত মেধা আকর্ষিত করা যাবে তত প্রোডাক্ট ভালো হবে,প্রোডাক্ট যত ভালো হবে,আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের ব্যপকতা বাড়বে।
লেখা সংগৃহীতঃকাগজ বার্তা(ম্যাগাজিন থেকে......)।

প্রোজনীয় আরো তথ্য ও জ্ঞান পেতে ভিজিট করুন আমাদের ফেইসবুক পেজ এ____রকমারি শিক্ষা
 আরো জানতে→http://zipansion.com/2cI4b

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Article End Ads