Header Ads Widget

পরিবার পরিকল্পনা নিয়োগ প্রস্ততি ২০২১।পরিবার পরিকল্পনা নিয়োগ প্রস্ততি প্রশ্ন ও উত্তর ২০২১

পরিবার পরিকল্পনা নিয়োগ প্রস্ততি ২০২১।পরিবার পরিকল্পনা নিয়োগ প্রস্ততি প্রশ্ন ও উত্তর ২০২১

স্বাগতম বন্ধুরা!আজকের এই প্রশ্ন-উত্তর পোষ্টিতে।আজকে আমরা আপনাদের জন্য পরিবার পরিকল্পনা নিয়োগ প্রস্ততি হিসেবে অনেক গুলো প্রশ্ন-উত্তর প্রদান করব।

তো চলুন শুরু করা যাক,ভালো করে মনোযোগ সহকারে পড়ে আত্তস্ত করে ফেলুন।

২.বাংলাদেশে কখন পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়? উত্তরঃ১৯৭৬ সালে। ৩.বাংলাদেশের জাতীয় জনসংখ্যা কাউন্সিলের প্রধান কে? উত্তরঃপ্রধানমন্ত্রী।

পরিবার পরিকল্পনা নিয়োগ প্রস্ততি প্রশ্ন ও উত্তর ২০২১


১.জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে দেশব্যাপী বর্তমান স্লোগান কি?

উত্তরঃছেলে হোক মেয়ে হোক,দুটি সন্তানই যথেষ্ট।
[নোটঃ২০০৪ থেকে ৩০জুন ২০১৮ পর্যন্ত স্লোগান ছিল দুটি সন্তানের বেশি নয়,একটি হলে ভালো হয়।১ জুলাই ২০১৮ থেকে পুনরায় আশির দশকের স্লোগান 'ছেলে হোক মেয়ে হোক,দুটি সন্তানই যথেষ্ট' তে ফিরে যায় সরকার।]

২.বাংলাদেশে কখন পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়?

উত্তরঃ১৯৭৬ সালে।

৩.বাংলাদেশের জাতীয় জনসংখ্যা কাউন্সিলের প্রধান কে?

উত্তরঃপ্রধানমন্ত্রী।

৪.পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের প্রধান কে?

উত্তরঃমহাপরিচালক।

৫.HPSP-কার্যক্রমের মেয়াদ কতদিন পর্যন্ত?

উত্তরঃ৫ বছর।

৬.বাংলাদেশে জাতীয় জনসংখ্যা নীতি কবে গৃহিত হয়?

উত্তরঃ১৯৭৬ সালে।

৭.জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বের কততম বৃহত্তম দেশ?

উত্তরঃঅষ্টম তম।

৮.'ভিশন ২০০০' কি?

উত্তরঃঅন্ধত্ব দূরীকরণের পরিকল্পনা।

৯.কবে থেকে বাংলাদেশ জলবসন্তমুক্ত এলাকা হিসেবে ঘোষিত হয়?

উত্তরঃ১৯৭৭ সালের ডিসেম্বর থেকে।

১০.বাংলাদেশ কত সালে '২০০০ সালে মধ্যে সবার জন্য স্বাস্থ্য কর্মসূচি গ্রহণ করে?

উত্তরঃ১৯৮১ সালে।

১১.'সবুজ ছাতা' কিসের প্রতীক?

উত্তরঃপারিবারিক সাস্থ্যসেবার প্রতীক।

১২.বাংলাদেশে কত সালে AIDS প্রতিরোধ কার্যক্রম শুরু হয়?

উত্তরঃ১৯৮৫ সালে।

১৩.বাংলাদেশে দ্বিতীয় আরবান প্রাইমারি হেলথ কেয়ার প্রকল্পের স্বাস্থ্যসেবা ও সেবা কেন্দ্রগুলোর পরিচিতির প্রতীক (লোগো) কি?

উত্তরঃরংধনু।

১৪.বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা(WHO)পোলিও মুক্ত বিশ্ব গড়ার লক্ষ্যে কবে পোলিও টিকাদান কর্মসূচি গ্রহণ করে?

উত্তরঃ১৯৮৮ সালে।

১৫.পোলিওতে অধিক আক্রান্ত হয় কারা?

উত্তরঃশিশুরা।

১৬.শিশুকে কত বছর বয়সের মধ্যে ৬টি অত্যাবশ্যকীয় টিকা প্রদান করতে হয়?

উত্তরঃ১ বছরের মধ্যে।

১৭.টিটি টিকা কয় ডোজ নিতে হয়?

উত্তরঃ৫ ডোজ।

১৮.মায়ের টিটি টিকা না নেয়া থাকলে নবজাত সন্তানের কি রোগ হবার আশঙ্কা খুব বেশি থাকে?

উত্তরঃধনুষ্টঙ্কার।

১৯.দেশে জাতীয় টিকা দিবস কর্মসূচি কবে গ্রহণ করা হয়?

উত্তরঃ১৯৯৫ সালে।

২০.বাংলাদেশ সরকার সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি (EPI)গ্রহণ করে কবে?

উত্তরঃ১৯৭৯ সালের ৭ এপ্রিল।

২১.EPI-এর সাহায্যে যে ১০টি রোগ নির্মূলের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে সে রোগগুলো কি কি?

উত্তরঃডিপথেরিয়া,পোলিও,ধনুষ্টঙ্কার,যক্ষ্মা ,হুপিংকফ,হাম,হেপাটাইটিস-বি,হিমোফাইসিস ইনফ্লুয়েঞ্জা বি,রুবেলা ও নিউমোনিয়া।

২২.EPI কি?

উত্তরঃExpanded Programme On Immunization.

২৩.EPI প্রকল্পে সাহায্য দানকারী সংস্থা কোনটি?

উত্তরঃইউনিসেফ।

২৪.কোন রোগ প্রতিরোধের জন্য বিসিজি টিকা দেয়া হয়?

উত্তরঃযক্ষ্মা।

২৫.মা ও শিশুস্বাস্থ্য পক্ষ পালন শুরু হয় কবে থেকে?

উত্তরঃ১৯৯৪ সাল থেকে।

২৬.কোন রোগে শিশুদের হাত ও পা ধনুকের মতো বাঁকা হয়ে যায়?

উত্তরঃরিকেটস।

২৭.গর্ভাবস্থায় মায়েদের জন্য কোন টিকা অত্যাবশ্যকীয়?

উত্তরঃটিটি।

২৮.মায়েদের গর্ভধারণের সঠিক সময় কোনটি?

উত্তরঃ২০ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে।

২৯.বাংলাদেশে আইন অনুযায়ী মেয়েদের কত বছরের আগে বিবাহ নিষিদ্ধ?

উত্তরঃ১৮ বছরের আগে।

৩০.নারীর স্বাস্থ্য ঝুঁকি কমানোর জন্য কত বছর বয়সের আগে সন্তান নেয়া উচিত নয়?

উত্তরঃ২০ বছর।

৩১.সন্তান ধারণ ও প্রসবের পর শারীরিকভাবে পুরোপুরি সুস্থ হতে মায়ের কত বছর সময় লাগে?

উত্তরঃ২ বছর।

৩২.অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০ অনুসারে বাংলাদেশের জনসংখ্যার গড় আয়ু কত?

উত্তরঃ৭২.৬ বছর।

৩৩.অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০ অনুসারে বর্তমানে প্রতি হাজারে বাংলাদেশের জনসংখ্যার স্থূল জন্মহার কত?

উত্তরঃ১৮.১ জন।

৩৪.অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০ অনুসারে বাংলাদেশের মানুষের স্থূল মৃত্যুহার কত?

উত্তরঃ৪.৯ জন (প্রতি হাজারে)।

৩৫.অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০ অনুসারে বাংলাদেশে বর্তমানে শিশু মৃত্যুর হার কত?

উত্তরঃ২১ জন (প্রতি হাজারে)

৩৬.অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০ অনুসারে বাংলাদেশে বর্তমানে মাতৃ মৃত্যুহার কত?

উত্তরঃ১.৬৫ জন (প্রতি হাজারে)

৩৭.অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০ অনুসারে বাংলাদেশে বর্তমানে গর্ভনিরোধক ব্যবহারের হার কত?

উত্তরঃ৬৩.৪%

৩৮.অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০ অনুসারে বাংলাদেশে বর্তমানে মহিলা প্রতি উর্বরতা হার কত?

উত্তরঃ২.০৪%

৩৯.অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০ অনুসারে সরকারি স্বাস্থ্যসেবায় কতজন নার্স কর্মরত আছেন?

উত্তরঃ৩৩,২৯৭ জন।

৪০.অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০ অনুসারে বাংলাদেশে রেজিস্টার্ড ডাক্তার প্রতি জনসংখ্যা কত?

উত্তরঃপ্রায় ১,৭২৪ জন।

৪১.বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থার এইডস রোগী ওষুধ তালিকায় বাংলাদেশে তৈরি ওষুধ কবে অন্তর্ভুক্ত হয়?

উত্তরঃ২০০৩ সালে।

৪২.বিশ্ব জনসংখ্যা রিপোর্ট ২০২০ অনুযায়ী বিশ্বের সর্বাধিক নারী প্রতিপ্রজনন হারের দেশ কোনটি?

উত্তরঃবাহরাইন।

৪৩.বিশ্বের কোন মহাদেশে শিশু মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি?

উত্তরঃআফ্রিকা মহাদেশে।

৪৪.বিশ্বের এইচআইভি আক্রান্ত সবচেয়ে মহামারি এলাকা কোনটি?

উত্তরঃআফ্রিকা মহাদেশ।

৪৫.বিশ্বে কোন দেশে আত্মহত্যার হার সবচেয়ে বেশি?

উত্তরঃলিথুনিয়ায়।

৪৬.বিশ্বের কোন দেশে সবচেয়ে বেশি এইডস রোগী রয়েছে?

উত্তরঃভারতে।

৪৭.ইউনিয়ন পর্যায়ে সরকারি হাসপাতালের নাম কী?

উত্তরঃপরিবারকল্যাণ কেন্দ্র।

৪৮.প্রথম শতভাগ স্যানিটেশন আওতার জেলা কোনটি?

উত্তরঃকুমিল্লা।

৪৯.তৃতীয় বিশ্বের কোন দেশে এই প্রথম মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে এইডসকে সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে?

উত্তরঃবাংলাদেশ।

৫০.ধূমপানকে নিরুৎসাহিত করতে আন্তর্জাতিক ধূমপানবিরোধী চুক্তি কার্যকর হয় কবে?

উত্তরঃ২৭ মে ২০০৫ সালে।


আজকে এই পর্যন্ত আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে।ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই আপনাদের বন্ধুদের  সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

পরবর্তীতে আরো অন্যান্য বিষয়ে প্রস্ততি প্রশ্ন-উত্তর পেতে চাইলে আমাদের সাথেই থাকুন।ধন্যবাদ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Article End Ads